•৩ বছর
"মাতুরা নিরর্থক কিনা?" (Matura nirrthok kina?)
মেশানো পোলিন্ডে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফর্মটি কালের সঙ্গে উন্নীত হয়েছিল। ১৯৩২ থেকে ১৯৪৮ সালের মধ্যে মাধ্যমিক শিক্ষা পরীক্ষাটি পুরোপুরি ভিন্ন নিয়মে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথম অংশত, ছাত্রছাত্রীরা মাধ্যমিক শিক্ষা পরীক্ষায় দুইবার অংশগ্রহণ করতো। চার বছর মাধ্যমিক পাস করার পরে, ছাত্রছাত্রীরা 'ছোট মাধ্যমিক' পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করত, যা দ্বিবর্ষের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি দিতে হতো, যা শেষ হয়ে যেতো 'বড় মাধ্যমিক' পরীক্ষায়। এটির অন্তর্ভুক্ত উল্লেখযোগ্য বিষয়, প্রতিটি না সবাই প্রাপ্ত করতেই পারত। যেহেতু 1989 সালের পর সর্বদাইক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে পরিবর্তন ইতিমধ্যে ঘটেছে। লেখামুদ্রিত পরীক্ষায় শুধুমাত্র দুটি সাধারণতঃ জবাবদিহীন বিষয় ছিল। ছাত্রছাত্রীরা পুলিশ ভাষা জবাবদিহীন বিষয়, উভয়ই সমাপ্ত করতে হতো। কিছুটা বিস্তারিত করতে ক্ষমতা ছিল না। প্রাচীন সময়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল এক থেকে ছয়ের রেঙ্কে রয়েছিল এবং কমিটিতে ওদের স্কুলের প্রতিনিধিগণও আসেছিল। বর্তমানকালে ফলাফলটি শতকরা স্কেলে দাখিল করা হয় এবং কমিটিতে স্কুলের বাইরে কমপক্ষতঃ একজন শিক্ষক উপস্থিত থাকতে হয়। সাথে কথা বলা যায় লিখিত পরীক্ষার বাধ্যতামূলক উচ্চারনেও পরিবর্তন হয়েছে। আরও, আজ পুলিশ ভাষা, বিদেশি ভাষা, গণিত এবং একটি নির্বাচিত বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষাও দাখিল করা গুরুত্বপূর্ণ। আজকের সময়ে মাদ্যমিক কেমন দেখছি? কী আপনি এই কথা "মাধ্যমিক এর পরীক্ষাটি শুধুমাত্র মাশবিদ্যা" এর সাথে সম্মত? আপনারা কি মাতৃত্ব পরিবর্তন হয়েছে এবং আপনাদেরর আর আর মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কোন আত্মসমর্পণ নেই? এর ফলে, বর্তমান প্রজন্ম আর শিক্ষার ধার্যককে যত আগ্রহ ছিল তত নেই, এই প্রশ্নেরো কোন দরকার নেই। এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের অভিজ্ঞতা কী? আপনারা কখন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন?
মেশানো পোলিন্ডে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফর্মটি কালের সঙ্গে উন্নীত হয়েছিল। ১৯৩২ থেকে ১৯৪৮ সালের মধ্যে মাধ্যমিক শিক্ষা পরীক্ষাটি পুরোপুরি ভিন্ন নিয়মে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রথম অংশত, ছাত্রছাত্রীরা মাধ্যমিক শিক্ষা পরীক্ষায় দুইবার অংশগ্রহণ করতো। চার বছর মাধ্যমিক পাস করার পরে, ছাত্রছাত্রীরা 'ছোট মাধ্যমিক' পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করত, যা দ্বিবর্ষের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি দিতে হতো, যা শেষ হয়ে যেতো 'বড় মাধ্যমিক' পরীক্ষায়। এটির অন্তর্ভুক্ত উল্লেখযোগ্য বিষয়, প্রতিটি না সবাই প্রাপ্ত করতেই পারত। যেহেতু 1989 সালের পর সর্বদাইক তত্ত্বাবধানের মাধ্যমে পরিবর্তন ইতিমধ্যে ঘটেছে। লেখামুদ্রিত পরীক্ষায় শুধুমাত্র দুটি সাধারণতঃ জবাবদিহীন বিষয় ছিল। ছাত্রছাত্রীরা পুলিশ ভাষা জবাবদিহীন বিষয়, উভয়ই সমাপ্ত করতে হতো। কিছুটা বিস্তারিত করতে ক্ষমতা ছিল না। প্রাচীন সময়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল এক থেকে ছয়ের রেঙ্কে রয়েছিল এবং কমিটিতে ওদের স্কুলের প্রতিনিধিগণও আসেছিল। বর্তমানকালে ফলাফলটি শতকরা স্কেলে দাখিল করা হয় এবং কমিটিতে স্কুলের বাইরে কমপক্ষতঃ একজন শিক্ষক উপস্থিত থাকতে হয়। সাথে কথা বলা যায় লিখিত পরীক্ষার বাধ্যতামূলক উচ্চারনেও পরিবর্তন হয়েছে। আরও, আজ পুলিশ ভাষা, বিদেশি ভাষা, গণিত এবং একটি নির্বাচিত বিষয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষাও দাখিল করা গুরুত্বপূর্ণ। আজকের সময়ে মাদ্যমিক কেমন দেখছি? কী আপনি এই কথা "মাধ্যমিক এর পরীক্ষাটি শুধুমাত্র মাশবিদ্যা" এর সাথে সম্মত? আপনারা কি মাতৃত্ব পরিবর্তন হয়েছে এবং আপনাদেরর আর আর মাধ্যমিক পরীক্ষার জন্য কোন আত্মসমর্পণ নেই? এর ফলে, বর্তমান প্রজন্ম আর শিক্ষার ধার্যককে যত আগ্রহ ছিল তত নেই, এই প্রশ্নেরো কোন দরকার নেই। এই বিষয়টি সম্পর্কে আপনাদের অভিজ্ঞতা কী? আপনারা কখন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিলেন?
Show original content
Paid question info:
Win criteria:
Equal share if not ExcludedContest duration:
ClosedPrize amount:
6 $8 users upvote it!
24 answers