চীনের অর্থনীতি এখনও মহামারি থেকে বের হতে চেষ্টা করে।

চীন অর্থনৈতিক উদ্বোধন থেকে নিধানতমভাবে জাগরূক হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর বাকিগুলো এখনও করোনাভাইরাস পর্যাপ্তির সঙ্গে সংঘর্ষ চালাচ্ছে যা বিচার করে জীবনপ্রতি যাওয়াটা কষ্টসহ ও মন্থনজনক হতে পারে। গত মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক প্রবাহ অনুযায়ী রফতানি শতাংশটা ৩.৩% কমেছে মূল্যের পরিশোধ করার সম্পর্কে, যা শীর্ষ সীমান্ত সপ্তাহে সংবাদ প্রকাশ ক্রীত আপাতত এটি সম্ভাবনামুখী এবং এপ্রিলে রফতানি ৩.৫% বৃদ্ধি পেয়েছে তথ্য প্রবেশ করিয়েছে। অর্থনৈতিক কন্ডিশনের অন্যতম কারণ বহির্গমনী ও ঢাকার জন্য বেশ নামাইতে হয়েছে: চীন কয়েক মাস আগে তাদের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে আবৃত্তি দেয়ার কারণে, বাকিগুলির বেশিদিন টালা ভেঙ্গেছেন এইসময়ে। দেশে জীবনপ্রতি ওভিয়েশনটা সম্পর্কেও চীন কেটেছে নন। গত মাসে আমদানি ১৬.৭% বাজেয়ান্তর হয়েছে পূর্ববর্তী বছরের সম্পর্কে - এটি ২০১৬ এর জানুয়ারি থেকে সবচেয়ে গভীর পড়া হয়েছে। - যাতে দেশজীবনপ্রতিই এখনও তড়িয়ে বৃদ্ধি পায়নি বোঝায়, যেহেতু জাতিয় চাহিদা এখনও নিম্নরেখিত। "আমদানি সম্পর্কে তথ্যের ধারণা নিষ্যদ্ধ অনুমান অনুমান করে জাতীয় অর্থনৈতিক অবন্যায় ওভিয়েশকে আত্মপ্রকাশ্য দেখিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব শস্যনক্ষত, এমনকি চীন, যখন তিনি কয়েক মাস যাত্রা শুরু করেনএটি

চীন - যা পূর্বকথো দ্যুতি আঘাত পেয়েছিল - ক্রিশেয়ে প্রহার থেকে পালিত হওয়ার চেষ্টা করছে। দেশটি এই বছরে তাদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় ৩.৬ ট্রিলিয়ন ইউয়ান (৫০০ বিলিয়ন মার্কা) জড়িত ভূমিকা রাখে করোনা-ট্যাকস, ভণ্ডারসামগ্রী প্রকল্প এবং অন্যান্য উদ্যমগুলি শীঘ্রই অনুপ্রেরিত করতে। তাদের লক্ষ্য তাদের জন্য ৯ মিলিয়ন কাজস্থল গড়ে তোলা।

ব্যক্তিগত গাড়ির বিক্রয় একাদশ মাসের মধ্যে আগে হয়েছে, রফতানির তথ্য কর্তৃপক্ষ চীন প্যাসেঞ্জার গাড়ি সংঘের মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য মোতা নিয়ে। গত মাসে দেশটি ১.৬ মিলিয়ন নতুন ব্যক্তিগত গাড়ি বিক্রি করেছে, যা রফতানির প্রাপ্তি অনুযায়ী ১.৮% চলে গিয়েছে বেশ পূর্ববর্তী বছর সম্পর্কে।

চীন অর্থনৈতিক উদ্বোধন থেকে নিধানতমভাবে জাগরূক হচ্ছে। কিন্তু পৃথিবীর বাকিগুলো এখনও করোনাভাইরাস পর্যাপ্তির সঙ্গে সংঘর্ষ চালাচ্ছে যা বিচার করে জীবনপ্রতি যাওয়াটা কষ্টসহ ও মন্থনজনক হতে পারে। গত মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক প্রবাহ অনুযায়ী রফতানি শতাংশটা ৩.৩% কমেছে মূল্যের পরিশোধ করার সম্পর্কে, যা শীর্ষ সীমান্ত সপ্তাহে সংবাদ প্রকাশ ক্রীত আপাতত এটি সম্ভাবনামুখী এবং এপ্রিলে রফতানি ৩.৫% বৃদ্ধি পেয়েছে তথ্য প্রবেশ করিয়েছে। অর্থনৈতিক কন্ডিশনের অন্যতম কারণ বহির্গমনী ও ঢাকার জন্য বেশ নামাইতে হয়েছে: চীন কয়েক মাস আগে তাদের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে আবৃত্তি দেয়ার কারণে, বাকিগুলির বেশিদিন টালা ভেঙ্গেছেন এইসময়ে। দেশে জীবনপ্রতি ওভিয়েশনটা সম্পর্কেও চীন কেটেছে নন। গত মাসে আমদানি ১৬.৭% বাজেয়ান্তর হয়েছে পূর্ববর্তী বছরের সম্পর্কে - এটি ২০১৬ এর জানুয়ারি থেকে সবচেয়ে গভীর পড়া হয়েছে। - যাতে দেশজীবনপ্রতিই এখনও তড়িয়ে বৃদ্ধি পায়নি বোঝায়, যেহেতু জাতিয় চাহিদা এখনও নিম্নরেখিত। "আমদানি সম্পর্কে তথ্যের ধারণা নিষ্যদ্ধ অনুমান অনুমান করে জাতীয় অর্থনৈতিক অবন্যায় ওভিয়েশকে আত্মপ্রকাশ্য দেখিয়ে দিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব শস্যনক্ষত, এমনকি চীন, যখন তিনি কয়েক মাস যাত্রা শুরু করেনএটি

চীন - যা পূর্বকথো দ্যুতি আঘাত পেয়েছিল - ক্রিশেয়ে প্রহার থেকে পালিত হওয়ার চেষ্টা করছে। দেশটি এই বছরে তাদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনায় ৩.৬ ট্রিলিয়ন ইউয়ান (৫০০ বিলিয়ন মার্কা) জড়িত ভূমিকা রাখে করোনা-ট্যাকস, ভণ্ডারসামগ্রী প্রকল্প এবং অন্যান্য উদ্যমগুলি শীঘ্রই অনুপ্রেরিত করতে। তাদের লক্ষ্য তাদের জন্য ৯ মিলিয়ন কাজস্থল গড়ে তোলা।

ব্যক্তিগত গাড়ির বিক্রয় একাদশ মাসের মধ্যে আগে হয়েছে, রফতানির তথ্য কর্তৃপক্ষ চীন প্যাসেঞ্জার গাড়ি সংঘের মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য মোতা নিয়ে। গত মাসে দেশটি ১.৬ মিলিয়ন নতুন ব্যক্তিগত গাড়ি বিক্রি করেছে, যা রফতানির প্রাপ্তি অনুযায়ী ১.৮% চলে গিয়েছে বেশ পূর্ববর্তী বছর সম্পর্কে।

Show original content

0 user upvote it!

0 answer